 
									ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) রমনা বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলমের বিরুদ্ধে প্রকৌশল শিক্ষার্থীকে গলা টিপে ধরার অভিযোগ করেছেন বুয়েটের ছাত্র আবরার ফাইয়াজ।
আজ বুধবার নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন আবরার ফাইয়াজ। পোস্টে তিনি ডিসি মাসুদের ছবি শেয়ার করেন। নিচে তার পোস্টটি দেওয়া হলো:
মিন্টু রোডের সামনে আসার পরে কোনো ব্যারিকেড নাই, পুলিশ নাই। রাস্তা দিয়ে গাড়ি চলতেচছে। আমরা কয়েকজন মিলে থামাইলাম সবাইকে, ছবির ভদ্রলোক এসে ২০ব্যাচের এক ভাইয়ের গলা চেপে ধরলো। বেশ কয়েকজনকে ঘুষি-লাথি দিলো পেছন থেকে এসে। আমাদের আজকের বেশিরভাগ শিক্ষার্থী ছিলো ঢাকার বাইরের। দেখে ক্ষেপে গিয়ে পোলাপান মিন্টু রোডে ঢুকলো।
আমি নিজের তারপরে সামনে গিয়ে থামাইলাম, আর কয়েকজন ভাইকে নিয়ে। এর প্রায় মিনিট খানেক পর দেখি হঠাৎ পায়ের নিচে সাউন্ড গ্রেনেড আর লাঠিচার্জ শুরু। লাইক আমি পেছনে ঘুরে সবাইকে আটকায়ে রাখছি, আর হঠাৎ পুলিশ এসে লাঠিচার্জ।
এরপরে পোলাপান পেছায়ে গেলো, যমুনার কোনো এক সিকিউরিটি ইনচার্জে এসে বললো, বাবা তুমি ওদের পেছাতে বলো একটু গিয়ে। আমি কিছু কথা বলে বললাম, আপনারা টিয়ারশেল বা সাউন্ড গ্রেনেড আর মাইরেন না, আমরা পেছাচ্ছি। অথচ পোলাপাইন পর্যন্ত যাওয়ার আগেই টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড, জলকামান ব্যবহার করলো। যাকেই একা পেয়েছে, ধরে পেটায়ছে। একজনের মেরুদণ্ডে স্প্রিন্টার ঢুকে গেছে।
স্টুডেন্টদের উপর হামলার পর যদি ম্যাও ম্যাও করে সবাই পালাইতোই তাহলে আজকে হাসিনার সরকারই থাকতো।
Sorry to say, স্টুডেন্টরা আগে হামলা করেছে এর সত্যতা জুলাইয়ে ২০০০ পুলিশ নিহত হওয়া থেকে বিন্দুমাত্র বেশি না। হাসিনা গেলো, কিন্তু হাসিনার পুলিশ আর গেলো না।








